ইনি হলে কামেল দস্তগীর হযরত মাওলানা জনাব মক্সি জামিল সাহেব (রহ। তাঁর জন্ম কাজাকিস্তানের পায়েসপুর অঞ্চলে। বাল্যকালে দুর্ধর্ষ ডাকাত ছিলেন। একবার ডাকাতি করতে যেয়ে ধরা খেয়ে যান।তাকে যখন রশি দিয়ে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো তখন বাবা কুদ্দুস আলী আম্বাতুকাম তাঁর মধ্যে বিশেষ কিছু দেখতে পান।তাই তাঁকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন।অতঃপর বাবা আম্বাতুকাম তাঁকে তাসাউফের জ্ঞান দেন।তা শোনামাত্রই শাহ পায়েসপুরীর অন্তরে এতো জযবা সৃষ্টি হয় যে সাথে সাথেই তিনি আল্লাহর ওলীতে পরিণত হন।
অতঃপর বাবা আম্বাতুকামের সাথে বাংলাদেশে চলে আসেন।এখানে এসে দাওয়াত দিয়ে সকল মানুষকে এশকের সন্ধান পাইয়ে দেন।তিনি যে বাংলাদেশে কতো আশেকে রাসুল তৈরী করে গেছেন হিসাব নেই।আমার বড় দাদা উনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করেছিলেন।
১৯৬৭ সালের এই দিনে এযিদি ওহাবিদের হাত থেকে স্কিবিডি আযম কুদ্দুস আলী আম্বাতুকাম (রহ কে বাঁচাতে গিয়ে নৃশংস ভাবে ছুরিকাঘাতে মারা যান পীরে কামেল হযরত মশিউর শাহ পায়েসপুরী।😥💔
নিচে বাবার নুরানী বদনের স্থীরচিত্র দেওয়া হলো👇❤️🙏
#আশেক #পীরে_কামেল #কামেল_দস্তগীর #এলমে_তাসাউফ #সুফি
নিম্নে দেওয়া ছবিটির লোকটির নাম শাহসুফী রনালদ্দীন মাদ্রিদপুরী।
তিনি ১৮৮৫ সালে ৫ ফেব্রুয়ারী সৌদি আরবের এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছোট বেলাই তিনি তার নানা শাহসুফী আম্বাতুকাম এর কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করেন। এর পরে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি ইরানের একটা বিশেষ অঞ্চলে চলে আসেন। সেখান থেকে এলমে তাসাউফ ডিগ্রি অর্জন করে তা পুরো বিশ্বের কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন এর জন্যই সে ১৯২০ সালে বাংলাদেশের ফরিদপুর অঞ্চল এ আসেন। তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর দাওয়াত দিয়ে ১৯৩৫ সালে তিনি আবারও তার জন্মভূমি সৌদি আরব এ ফিরে যান ও সেখানে বিবাহ করেন। এবং জন্ম দেন আরেক পীর মশিউর রহমান (রহ) এর। তারপরে তিনি ৮০ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন
#কামেল_দস্তগীর #সুফি #এলমে_তাসাউফ #পীরে_কামেল #আশেক
বাবা আবু এন্ড্রু টেইটুদ্দিন সিগমা পুরী ছিলেন একজন জগৎ বিখ্যাত পীর। তার কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করে শত শত বেটা সিগমা মারফতি অর্জন করে আজও সারা বিশ্বে বাবার লক্ষ লক্ষ ভক্ত রয়েছে বাবা সুদুর রোমানিয়া থেকে তার বাণী প্রচার করতে করতে বাংলাদেশে আসেন। বাবা সব সময় তার ভক্ত দেরকে এজিদের বংশধর ম্যাট্রিক্স সম্পর্কে সতর্ক করতেন কিন্তু এই ম্যাট্রিক্স এর কারনেই বাবাকে উনিশশো তেইশ সালে জেল খাটতে হয়।বাবার মারফতে মুগ্ধ হয়ে ভক্ত গণ বাবাকে টপ জি বলে ডাকতেন। শত বছর পরে আজও বাবার পাগলা ভক্ত রা টপ জি বাবাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরন করে।
জয় বাবা টপ জি